cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ছেলেকে নিয়ে বাবার বাড়ি থেকে ফিরছিলেন মা। পথে রেলস্টেশনের কাছে পৌঁছে ছেলেকে বাড়ি ফেরার বাসে তুলে দেন। এরপর চলন্ত ট্রেনের নিচে ঝাঁপিয়ে পড়লেন তিনি। আত্মহত্যার এমন ঘটনায় হতভম্ব এলাকার লোকজন।
শুক্রবার বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে বগুড়া রেলস্টেশন এলাকায়। নিহতের নাম মঞ্জুয়ারা বেগম। তিনি বগুড়ার দুপচাচিয়া উপজেলার ভাটাহার গ্রামের কৃষক জসিম উদ্দিনের স্ত্রী। তার ছেলের নাম মাহবুব।
বগুড়া রেলওয়ে ফাঁড়ির এসআই মোস্তাফিজার রহমান বলেন, বিকেল ৪টার দিকে বগুড়া রেলস্টেশনের অদূরে তিন মাথা এলাকায় রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন মঞ্জুয়ারা। পরে ঘটনাস্থল থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।
আত্মহত্যার আগে মঞ্জুয়ারার ভ্যানিটি ব্যাগটি পাশে পড়ে ছিল। সেখানে একটি কাগজে নাম পরিচয় লেখা ছিল। সে অনুযায়ী বাড়িতে খবর দেয়া হলে ছেলে ও স্বামী এসে লাশ শনাক্ত করেন।
শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে ১২ বছর বয়সের ছেলে মাহবুবকে বাড়ি যাওয়ার বাসে তুলে দেন মঞ্জুয়ারা। এরপর বিকেলে ট্রেনের নিচে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন। মায়ের লাশ দেখে রেলস্টেশনে বসে কাঁদছিল মাহবুব।
মঞ্জুয়ারার স্বামী জসিম উদ্দিন জানান, ১৫ দিন আগে সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া ছেলে মাহবুবকে সঙ্গে নিয়ে গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার বোনারপাড়ায় বাবার বাড়িতে বেড়াতে যান মঞ্জুয়ারা। শুক্রবার বাবার বাড়ি থেকে রওনা দেন মঞ্জুয়ারা। বগুড়া শহরের রেলস্টেশন এলাকায় পৌঁছনোর পর ছেলেকে দুঁপচাচিয়াগামী একটি বাসে তুলে দেন তিনি।
সে সময় ছেলেকে তিনি জানান, একটি কাজ শেষ করে বিকেলে বাড়ি ফিরবেন তিনি। মায়ের কথামতো ছেলে মাহবুব বাড়ি চলে যান। পরে বিকেলে লোকমুখে খবর পেয়ে ছেলেকে নিয়ে বগুড়া রেলস্টেশনের পাশে মঞ্জুয়ারার ট্রেনে কাটা লাশ দেখতে পান জসিম উদ্দিন।
নিহতের স্বামী জসিম বলেন, আমি শ্বশুরের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা পেতাম। মঞ্জুয়ারা সে টাকাই আনতে গিয়েছিল। আমার গরিব শ্বশুর সেই টাকা দিতে পারেননি। টাকা আনতে না পারার কারণে সে আত্মহত্যা করেছে কি না আমি নিশ্চিত নই। তবে ওই টাকার জন্য আমি কখনো স্ত্রীকে জোর করিনি।